বাংলা খবর, ভারত খবর, আজকের খবর, 24 ঘন্টার খবর
বুধবার হওয়া ক্যাবিনেট মিটিংয়ে মোদী সরকার আম জনতাকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য বড়সড় ঘোষণা করল। সরকার পিঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ করার ১.২ লক্ষ মেট্রিক টন পিঁয়াজ আমদানি করার মঞ্জুরি দিয়ে দিয়েছে। এর জন্য প্রাইস স্টেবেলাইজেশন ফাণ্ডের ভারত খবর ব্যাবহার করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকার বুধবার ঘরোয়া বাজারে পিঁয়াজের উপলব্ধতা বাড়ানোর জন্য ১.২ লক্ষ টন পিঁয়াজ আমদানি করার জন্য খাদ্য মন্ত্রালয়কে মঞ্জুরি দিয়ে দিয়েছে।
বৈঠকের পর অর্থ মন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এই কথা সংবাদ মাধ্যমকে জানান। খাদ্য এবং উপভোক্তা মামলার মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান ১৬ই নভেম্বর বলেছিলেন যে, সরকারি কোম্পানি এমএমটিস্যার মাধ্যমে সরকার এক লক্ষ টন পিঁয়াজের আমদানি করবে। এর ফলে পিঁয়াজের দাম অনেকটাই কমে যাবে বলে আশা জাহির করেছিলেন তিনি।
সরকার পিঁয়াজের উপলব্ধতা আরও ভালো করার জন্য আমদানিকে মঞ্জুরি দিয়ে দিয়েছে এবং আমদানির জন্য সমস্ত প্রণালীকে আরও সহজ বানানো হয়েছে। সরকার এই পদক্ষেপ এমন সময় নিয়েছে, যখন ঘরোয়া বাজারে পিঁয়াজ কম থাকার কারণে, দাম আকাশ ছুঁয়েছে। দিল্লীতে পিঁয়াজ ৬০ টাকা প্রতি কেজি হয়ে গেছে। ২০১৯-২০ এর খরিফ মরশুমে পিঁয়াজের উৎপাদন ২৬ শতাংশ কমে গিয়েছে। আর এই কারণে বাজারে পিঁয়াজের দামে আগুন। সরকার আমদানি সুনিশ্চিত করতে এবং ভাণ্ডারের সীমা নির্ধারিত করতে অনেক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে।
আপানদের জানিয়ে রাখি, পিঁয়াজের রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পরেও নভেম্বর মাসের মধ্য থেকে বাজারে পিঁয়াজের দাম আবারও বেড়ে যায়। আপাতত এখনো অনেক জায়গায় পিঁয়াজ খুচরো ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। দেশের রাজধানী দিল্লীতে এক সপ্তাহ আগে ১০০ টাকা কেজি দরে এক কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিল।
বৈঠকের পর অর্থ মন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এই কথা সংবাদ মাধ্যমকে জানান। খাদ্য এবং উপভোক্তা মামলার মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান ১৬ই নভেম্বর বলেছিলেন যে, সরকারি কোম্পানি এমএমটিস্যার মাধ্যমে সরকার এক লক্ষ টন পিঁয়াজের আমদানি করবে। এর ফলে পিঁয়াজের দাম অনেকটাই কমে যাবে বলে আশা জাহির করেছিলেন তিনি।
সরকার পিঁয়াজের উপলব্ধতা আরও ভালো করার জন্য আমদানিকে মঞ্জুরি দিয়ে দিয়েছে এবং আমদানির জন্য সমস্ত প্রণালীকে আরও সহজ বানানো হয়েছে। সরকার এই পদক্ষেপ এমন সময় নিয়েছে, যখন ঘরোয়া বাজারে পিঁয়াজ কম থাকার কারণে, দাম আকাশ ছুঁয়েছে। দিল্লীতে পিঁয়াজ ৬০ টাকা প্রতি কেজি হয়ে গেছে। ২০১৯-২০ এর খরিফ মরশুমে পিঁয়াজের উৎপাদন ২৬ শতাংশ কমে গিয়েছে। আর এই কারণে বাজারে পিঁয়াজের দামে আগুন। সরকার আমদানি সুনিশ্চিত করতে এবং ভাণ্ডারের সীমা নির্ধারিত করতে অনেক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে।
আপানদের জানিয়ে রাখি, পিঁয়াজের রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পরেও নভেম্বর মাসের মধ্য থেকে বাজারে পিঁয়াজের দাম আবারও বেড়ে যায়। আপাতত এখনো অনেক জায়গায় পিঁয়াজ খুচরো ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। দেশের রাজধানী দিল্লীতে এক সপ্তাহ আগে ১০০ টাকা কেজি দরে এক কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিল।
Comments
Post a Comment