Posts

Showing posts with the label মমতা বানার্জী

অসম থেকে বিতাড়িত বাংলাদেশীদের পশ্চিমবঙ্গে জায়গা দেওয়া হবে-চাঞ্চল্যকর মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক শুরু।

Image
                                       আসামে অবৈধ বাংলাদেশিদের চিহ্নিত করে তাড়ানোর এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।এমত অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী কেন্দ্রের বিরোধিতা করে বাঙালি ও বাংলাদেশীদের এক করে ফেলেছিলেন।এর জন্য মমতা ব্যানার্জীর বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছিল।কিন্তু এখনো থামেননি মমতা ব্যানার্জী ।উনার বক্তব্য- অসম থেকে বিতাড়িত হয়ে যদি কোনো বাঙালি এই রাজ্যে আসে,তাহলে এই রাজ্য স্থান করে দেবে।আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলায় আশ্রয় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী।মমতা ব্যানার্জী আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলার মানুষদের উদেশ্য করে বলেন ,"কেউ অত্যাচারিত হয়ে অসম থেকে এলে তাকে অব্যশই জায়গা দেবেন।এটাই বাংলায় সংস্কৃতির পরিচয়।"যদিও অনেক মানুষ একমত নন। অনেকে বলেছেন আমাদের অনেক মানুষ পশ্চিমবঙ্গে রাস্তায় রাত কাটান।তাদের কথা না ভেবে মুখ্যমন্ত্রী অবৈধ বাংলাদেশীদের কথা কেন ভাবছেন? 24 ghanta

কেন্দ্রের সাহায্যে বাংলাকে নতুন পরিচয় দিলেন মমতা বানার্জী,শুভেচ্ছা জানিয়ে বললেন..

Image
এদিন বিশ্ববাংলা লোগোর উদ্বোধন করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'এটা একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। স্বাধীনতার ৭০ বছর পর আমরা নিজস্ব প্রতীক পেলাম। মুকলের কুরুক্ষেত্র-যুদ্ধে জল ঢেলে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার স্বীকৃতি দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁকা বিশ্ববাংলা লোগোকে।  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের স্বীকৃতিতে স্বাধীনতার ৭০ বছর পর নিজস্ব প্রতীক পেল বাংলা। শুক্রবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বোধন করলেন রাজ্যের সরকারি প্রতীক বিশ্ববাংলা লোগোর। এখন থেকে অশোক স্তম্ভের সঙ্গে বিশ্ববাংলার লোগোও ব্যবহার হবে সরকারি নথিপত্রে।  প্রত্যেক রাজ্যেরই একটা নিজস্ব পরিচয় থাকা উচিত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক স্বীকৃতি দেওয়ার পর রাজ্যের মুকুটে একটা নতুন পালক যুক্ত হল। এবার লক্ষ্য বাংলার নাম পরিবর্তন।' মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'রাজ্যের নিজস্ব প্রতীক থাকার বিষয়টি আগের কোনও সরকারই ভাবেনি। আমরা ভেবেছি, আবেদন করে তাঁর স্বীকৃতিও আদায় করে নিতে সমর্থ হয়েছি, এটা একটা শুভ মুহূর্ত। এখন থেকে সরকারি কাজে রাজ্যের আলাদা লোগো ব্যবহার করা হবে। অশোকস্তম্ভের পাশে থাকবে বিশ্ববাংলা লোগোও।' source

বিজেপিতে যোগ আইপিএস ভারতী ঘোষ ঘটনাটি কতটা সত্যি জানুন..

Image
ভারতী ঘোষকে পশ্চিম মেদিনীপুর সুপারের পদ থেকে ব্যারাকপুরের তৃতীয় ব্যাটেলিয়নে বদলি করা হয়। তারপর তিনি সুরজিত করপুরকায়স্থের(রাজ্য পুলিশের ডিজি) কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন। এই কাজের মাধ্যমে রাজ্য রাজনীতি ও আমলামহলে শোরগোল ফেলে দেন। তিনি বিজেপিতে যোগদানের জন্য লিখিত আবেদন জানিয়েছেন। বিজেপি সূত্রে খবর পাওয়া গেছে, ভারতী ঘোষ রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কাছে গেরুয়া শিবিরে যোগদানের ইচ্ছার কথা লিখিত আবেদনে জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি মুকুল রায়কেও চিঠির মাধ্যমে বিজেপিতে যোগদানের ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন।ভারতী ঘোষ ইস্তফাপত্রের সঙ্গে তিন মাসের ছুটির আবেদনও জানিয়েছিলেন। কিন্তু এর কোনোটিই মঞ্জুর করা হয়নি। দুটিই নামঞ্জুর হওয়ার শর্তেও তিনি নতুন পদের কাজে যোগ দেননি। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একসময় ভারতী ঘোষের খুব ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেটা এখন বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে তলানিতে নেবে গেছে। আর তারই সঙ্গে মুকুল রায়ের সঙ্গে তাঁর ভালো সম্পর্ক রাজনৈতিক মহলে সারা ফেলে দিয়েছে।