Posts

Showing posts with the label মুকুল রায়

মমতার স্বভাব নিয়ে মুকুলের কড়া মন্তব্য..

Image
মুখমন্ত্রীর স্বভাব নিয়ে আজ মন্তব্য করলেন তার খুব পরিচিত মানুস মুকুল রায়। ঘটনাটি ঘটে পুরুলিয়ায়, বর্তমানে মুকুল রায় এখন বিজেপিতে তাই বিজেপির এক সভায় তিনি কড়া জবাব দেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে। তিনি বলেন মুখ্যমন্ত্রীর স্বভাবই হল ব্যবহার করে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া। এখই ঘটনা আগেও ঘটেছে, এখনও ঘটছে।  ভারতী ঘোষ থেকে শুরু করে শোভন চট্টোপাধ্যায়কে একইভাবে ব্যবহার করে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আরো বলেন বর্তমান রাজ্যে এমনই একটা অবস্থা এতটাই খারাপ যে কোনও পুলিশ অফিসারই বুঝতে পারছেন না- ওনার অবস্থা কী হবে। এখন রাজ্যে শিল্প মানে গরু পাচার, কয়লা পাচার, বালি পাচার এই সব।তিনি সাফ জানিয়ে এও বলেন বেশি দিন মানুস এই অপমান বরদাস্ত করবেন না।

পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে মুকুলের নতুন ম্যাজিক চাপে তৃণমূল..

Image
পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সব দল এখন থেকেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। মুকুলের চমক এবার বিজেপিতে, এবার মুকুল রায়কে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিল রাজ্য বিজেপি। গতবছর তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে  বিজেপিতে যোগ দেন মুকুল রায়।   জানা গিয়েছে, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই থেকে শুরু করে কীভাবে প্রচার সব সিদ্ধান্ত নেবেন মুকুল রায় যানান রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু। তিনি বলেন মুকুল বাবুর উপর আমাদের ভরসা আছে উনি যেটা করবেন দল ও সাধারণ মানুস এর কথা ভেবেই করবেন। গত কয়েক বছরে, রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে নিজের দখল আরও মজবুত করেছে বিজেপি। এবং এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রথম স্থান অধিকার করতে চায় বিজেপি। পঞ্চায়েত নির্বাচন জিতে এক নতুন বাংলা গড়তে চায় বিজেপি। আর এখন দল এর নতুন চাবিকাঠি হলো  মুকুল রায়।

কে বড় হিন্দু? শিবভক্ত কেষ্ট' বনাম 'রামভক্ত দিলীপ..

Image
কে বড় হিন্দু? তৃণমূলের পুরোহিত সম্মেলনের পাল্টা অস্ত্র হিসেবে হিংসাকেই অস্ত্র করতে চলেছে রাজ্য বিজেপি, সেটাও পরিষ্কার করলেন দিলীপ ঘোষ।তৃণমূল বনাম বিজেপি। 'শিবভক্ত কেষ্ট' বনাম 'রামভক্ত দিলীপ। কেষ্টর এই মন্তব্যে রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ কটাক্ষের সুরে বললেন, "কে জল্লাদবাহিনী তা বাংলার মানুষ জানে। পুরোহিত সম্মেলন করে পাপক্ষয় হবে না। গরুদান করেও প্রায়শ্চিত্ত হবে না। রাজ্য বিজেপির 'ক্যাপ্টেন' বীরভূম যেতে যেতেই বলে রাখলেন, বীরভূম হল বাংলার বোমা তৈরির কারখানা। হিংসার আঁতুড় ঘর। আজই দলীয় কাজে বীরভূমের আউশ গ্রামে যাচ্ছেন দিলীপ ঘোষ। আর এই সুযোগেই পুরোহিত সম্মেলনকে খোঁচা দিয়ে আউশ গ্রামের 'বোমাবাজির স্মৃতি' উস্কে দিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি।শাসক দলের এই 'ধর্মপ্রেম' নিয়ে পাল্টা মাঠে নেমেছে বিজেপিও। পুরোহিত সম্মেলন করে যে নিজেদের হিন্দুত্ববাদী প্রমাণ করতে পারবে না তৃণমূল, সেকথাও স্পষ্ট করলেন দিলীপ ঘোষ।

অনুব্রতর (কেষ্ট) দুর্নীতি ফাঁস করলেন মুকুল, কি বললেন তিনি জানুন..

Image
মুকুল-কেষ্টর যুদ্ধ এই প্রথম নয়। গত নভেম্বরে রাজনগরের প্রকাশ্য জনসভা থেকেই মুকুলকে ভুঁইফোড়,কুলআঁটি ও  দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা বলে কটাক্ষ করেছিলেন অনুব্রত। আটচল্লিশ ঘণ্টা আগে অনুব্রত মণ্ডলকে পাশে নিয়ে বীরভূমে সভা করে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, কেষ্ট (অনুব্রত) বিরুদ্ধে বিজেপি সব সময় কুৎসা করে।মাথা গরম হয়ে যায়। তার জবাব দিলেই ওর দোষ!  সেই বীরভূমে দাঁড়িয়ে শনিবার তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রতর বিরুদ্ধে করা জবাব দিলেন মুকুল রায়, তিনি বলেন  জমি-দুর্নীতির অভিযোগ সবাই জানে মমতা যতই ঢাকতে চান পারবেন না, আরো বলেন সব কাগজ হাতে নিয়ে বলছি এটা ট্রেলার মাত্র এর পর আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন, এই দুর্নীতির  জবাব দিতে হবে অনুব্রতকে। তার জবাবে অনুব্রত বলেছেন, ‘‘সব মিথ্যে উনি মিথ্যুক। source

সরকারি লোগো নিয়ে মমতার বিরুদ্ধে এক গোপন তথ্য ফাস করলেন মুকুল রায় ..

Image
গতকাল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বানার্জী সরকারি লোগো প্রকাশ করেছেন। এক নতুন লোগো শুরু হয়েছে বাংলায়, যা সরকারি সব জায়গায় এবার থেকে ব্যবহার করা শুরু হবে।আগে যেটা বিশ্ব বাংলার লোগোর চিহ্ন ছিল। সেটাতেই বিশ্ববাংলা সরিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার লিখে নতুন লোগো তৈরি করা হয়েছে। বিশ্ববাংলার লোগোর সরকারি স্বীকৃতি ছিল না।  আর সেজন্যই আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন লোগো পেশ করা হল। সরকারি আধিকারিকদের দিয়ে জোর করে মিথ্যা কথা বলানো হয়েছে। এই নিয়ে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। মুকুল রায় বলেছেন, চার-পাঁচ বছর ধরে বিশ্ববাংলার লোগো ব্যবহার করে সমস্ত সরকারি জায়গায় কাজে লাগানো হয়েছে।কেন তা ব্যবহার করা হল, কারা তার প্রকৃত মালিক, কাকা উপকৃত হল তা জানা প্রয়োজন। একটি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাতকারে মুখ খুলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন বিজেপি নেতা মুকুল রায় তিনি বলেন সেই লোগো সরকারের নয়, কোনও ব্যক্তির ছিল। গোটা বিষয়টিতেই রহস্যের তাই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন মুকুল রায়।  তাঁর ইঙ্গিত মমতা বানার্জী  ও তাঁর ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে। source

আয়কর জরিমানা তৃণমূলের,দোষী মুকুল তারপর জানুন..

Image
দলীয় তহবিলের উৎস ঠিকমতো দেখাতে না পারার অভিযোগ তুলে তৃণমূলের কাছে ৭০ লক্ষ টাকা জরিমানা দাবি করল আয়কর দফতর।২০১০-’১১ সালের আয়কর রিটার্নের ভিত্তিতেই এই জরিমানা ধার্য করা হয়েছে। সেই টাকা মেটানো হবে, না আইনি পরামর্শ নেওয়া হবে তা অবশ্য দল এখনও ঠিক করেনি।তৃণমূলের কাছে ২০১০-’১৪ সাল পর্যন্ত দলীয় তহবিলের হিসাব চেয়েছিল আয়কর দফতর। এর মধ্যে গত লোকসভা ভোটের সময় প্রচার খাতে ২৪ কোটি টাকা খরচের হিসাবও রয়েছে।মমতার আঁকা ছবি বিক্রি থেকে সংগৃহীত টাকা দলীয় তহবিলে রাখা হয়েছিল। দেওয়া হয়েছিল দলীয় মুখপাত্র বিক্রির টাকাও। সেই টাকাতেই দল ভোটের খরচ চালিয়েছিল। সেই সংক্রান্ত হিসাব না পাওয়ার বিষয়ে মুকুলকেই দায়ী করতে চায় তৃণমূল। source

বিজেপিতে যোগ আইপিএস ভারতী ঘোষ ঘটনাটি কতটা সত্যি জানুন..

Image
ভারতী ঘোষকে পশ্চিম মেদিনীপুর সুপারের পদ থেকে ব্যারাকপুরের তৃতীয় ব্যাটেলিয়নে বদলি করা হয়। তারপর তিনি সুরজিত করপুরকায়স্থের(রাজ্য পুলিশের ডিজি) কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন। এই কাজের মাধ্যমে রাজ্য রাজনীতি ও আমলামহলে শোরগোল ফেলে দেন। তিনি বিজেপিতে যোগদানের জন্য লিখিত আবেদন জানিয়েছেন। বিজেপি সূত্রে খবর পাওয়া গেছে, ভারতী ঘোষ রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কাছে গেরুয়া শিবিরে যোগদানের ইচ্ছার কথা লিখিত আবেদনে জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি মুকুল রায়কেও চিঠির মাধ্যমে বিজেপিতে যোগদানের ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন।ভারতী ঘোষ ইস্তফাপত্রের সঙ্গে তিন মাসের ছুটির আবেদনও জানিয়েছিলেন। কিন্তু এর কোনোটিই মঞ্জুর করা হয়নি। দুটিই নামঞ্জুর হওয়ার শর্তেও তিনি নতুন পদের কাজে যোগ দেননি। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একসময় ভারতী ঘোষের খুব ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেটা এখন বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে তলানিতে নেবে গেছে। আর তারই সঙ্গে মুকুল রায়ের সঙ্গে তাঁর ভালো সম্পর্ক রাজনৈতিক মহলে সারা ফেলে দিয়েছে।

প্রয়োজন ফুরোলেই ছুড়ে ফেলে দেন মমতা মুকুল বাণে বিদ্ধ হলেন নেত্রী

Image
বিজেপিতে আসার পর থেকেই মুকুল রায় খবরের শিরোনামে,তিনি রোজ কিছু না কিছু বাপরে বর্তমান সরকারকে কাটঘড়াতে দার করছেন,এতদিন বিরোধীরা যে অভিযোগ করতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে, সেই অভিযোগ এখন শোনা যাচ্ছে মমতার ডানহাত বলে পরিচিত সদ্য দলত্যাগী মুকুল রায়ের কণ্ঠেও।এদিন তিনি একেবারে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষকে প্রয়োজনে ব্যবহার করে ছুঁড়ে ফেলে দেন।' তিনি ফের এক চাঞ্চলকর বক্তব্য রাখেন,তিনি বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের কাজের জন্য সবাইকে সাথে রাখেন আর কাজ মিটে গেলে তাকে ছুড়ে ফেলে দেন,তেমনি তিনি ভারতী ঘোষ এর সাথে করেন বলে দাবি মুকুল রায় এর,গত সোমবারই পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারের পদ থেকে ব্যারাকপুরে রাজ্য সশস্ত্র পুলিশের তৃতীয় ব্যাটেলিয়নের কম্যান্ডিং অফিসারের পদে বদলি করা হয় ভারতী ঘোষকে। অনেক পুলিশ অফিসারের ক্ষেত্রেই এমন ঘটনা ঘটছে।আর ব্যবহার করা হয়ে গেলে তাঁকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে এতটুকু দ্বিধা করেন না। মনে করলেই ছুঁড়ে ফেলে দেন। মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষের ক্ষেত্রেও সেই একই ঘটনা ঘটেছে।' source

এবার বাংলা পাখির চোখ, বিজেপিতে এর নয়া কৌশল মুকুল-দিলীপের কি বলছে তারা..

Image
গুজরাটে ভোটের ফলাফল ঘোষণার পরে বাংলায় গ্রাম দখলের জন্য প্রতিটি সাংগঠনিক জেলায় একটি করে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। তিনটি দিলে ভাগ হয়ে এই কাজ করবে বিজেপি। এমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে রাজ্য বিজেপির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে। আরো পড়ুন ~  ধর্ম পরিবর্তনে সরকারের অনুমতি বাধ্যতামূলক জানুন পুরো তথ্য তিনটি দল নির্বাচনও হয়ে গিয়েছে। তিনটি দলের প্রধান প্রধান নেতৃবৃন্দ হলেন মুকুল রায়, দিলীপ ঘোষ ও রাহুল সিনহা। মুকুল রায়ের দলে থাকবেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায় ও শমীক ভট্টাচার্য। দিলীপ ঘোষের দলে থাকবেন বাবুল সুপ্রিয় ও জয় বন্দোপাধ্যায়। আর রাহুল সিনহার দলে থাকবেন লকেট চট্টোপাধ্যায় ও জর্জ বেকার।এই জেলা সফর শুরু হবে ২৪ ডিসেম্বর থেকে। প্রথম সাংগঠনিক জেলার জনসভা করবেন মুকুল ও তার দল। এই সভা অনুষ্ঠিত হবে বীরভূম জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ঘরেই। মুকুল এই বোমাটি ফাটাতে চায় অনুব্রতর খাসতালুতে দাঁড়িয়েই। কিছুদিন আগেই অনুব্রত মুকুলকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে ঘরে ফিরিয়ে ছিলেন বিজেপিতে চলে যাওয়া দুই তৃণমূল নেতাকে। তারপর থেকে যুদ্ধ আপাতত থেমে রয়েছে। এই কারণেই বীরভূম থেকেই আবার যুদ্ধ শুরু করতে চাইছেন মুকুল রায়। শ...

breaking news - দিল্লি হাইকোর্ট চত্বরে মমতাকে ফাস করলেন মুকুল, কী বললেন তিনি..

Image
মুকুল রায় কটাক্ষ করলেন যে, তৃণমূলের এটা অনেক আগের স্বভাব। ব্যক্তি বিশেষের উপর নজর রাখা। মুকুল রায় প্রশ্ন তোলেন, পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্র আদৌ সুস্থ আছে তো? মুকুল রায় তাদের কাছে জানতে চাইলেন তাঁদের কোনো প্রশ্ন আছে কিনা। কিন্তু গোয়েন্দারা জানালেন তাঁদের কোনো প্রশ্ন নেই। মুকুল রায়ের গতিবিধি লক্ষ রাখার জন্য আদালত চত্বরে উঁকিঝুঁকি মারছিলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু তাঁকে মুকুল রায় চিনে ফেললেন। সেখানেই উঠলো নজরদারির নতুন অভিযোগ। মমতার হাটে হাড়ি ভাঙার উপক্রম তৈরি হলো। মুকুল রায় গোয়েন্দা অধিকারিদের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করলেন, ভালো আছেন? মুকুল রায় বললেন যে, তাঁদের কোনো দোষ নেই। তারা কাঠের পুতুল মাত্র। দড়ি উপর ওয়ালার হাতে। কাল ফোন ট্যাপিং মামলার শুনানিতে দিল্লি হাইকোর্টে গিয়ে বিজেপি নেতা মুকুল রায় সনাক্ত করলেন তিনজন গোয়েন্দাকে। মুকুল রায় অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ৪টি ফোনে পশ্চিমবঙ্গ সরকার নজরদারি চালাচ্ছে। এই ব্যাপারে তিনি কোর্টে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তিনি মমতাকে গোল দিলেন। তিনি আদালতে গিয়ে সেই চত্বরে সনাক্ত করে ফেললেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তিন গোয়েন্দাকে।