ভারতের ইসলামিক পতাকার সাথে পাকিস্থানের পতাকার মিল থাকায় পতাকা ব্যান করতে কড়া পদক্ষেপ নিলেন রিজভী।
মুসলিম এলাকা গুলিতে সাধারণত বাঁকা চাঁদ যুক্ত সবুজ রং এর পতাকা উড়তে দেখা যায়। এই পতাকা মূলত পাকিস্তানকেই ইঙ্গিত করে এমনি দাবি করে আদালতের দারস্ত মুসলিম সমাজের একাংশ। তাই সুপ্রিমকোর্ট এর একটি মামলার নিরিখে সেই দৃশ্য এবার বন্ধ হতে যাবার ইঙ্গিত পাওয়া গেল। পাকিস্তানের মত পতাকা এবার ভারতবর্ষতে নিষিদ্ধ হতে চলেছে। মুসলিম সমাজের একাংশের দাবি, পাকিস্থানের জাতীয় পতাকার মতোই(একটু আলাদা)দেখতে ভারতের ইসলামিক পতাকা। আর তাই এই ব্যাপারটিকে না মানতে পেরে মুসলিম সমাজের একাংশ সুপ্রিম কোর্টের দারস্থ হয়েছে। এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবার আগে শীর্ষ আদালত পুরো বিষয়ে কেন্দ্রের মতামত জানতে চেয়েছেন। অনেক সময় অন্য সম্প্রদায়ের মানুষ ইসলামিক পতাকাকে পাকিস্থানি পতাকা ভেবে ভুল করে নিজেদের মধ্যে বিভেদকারী মানসিকতা তৈরী করে বলেও দাবি অনেকের।
মুসলিম সমাজের একাংশের দাবি যে মুসলিম প্রধান এলাকায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কিংবা বাড়িতে এই ধরনের পতাকা দেখা যায়। এটা আসলে ইসলামিক ফ্ল্যাগ নামে পরিচিত। এই পতাকা কোনো ভাবেই পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে না। কিন্তু সিয়া ওয়াকফ বোর্ডের তরফে সৈয়দ ওয়াসিম রিজভি একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে বলেন যে, এই পতাকা সরাসরি পাকিস্তানের নয় এটা ঠিক কিন্তু এই পতাকার মিল রয়েছে মুসলিম লিগের পতাকার সাথে। আর এই মুসলিম লিগ পাকিস্তানের অন্তর্গত, তাই তার প্রশ্ন তাহলে এই পতাকা কেন ভারতে উড়ানো হবে? তিনি আরও বলেন যে এই পতাকা মুম্বাই সহ দেশের অনেক অংশেই উড়তে দেখা যায়। এই পতাকা সাম্প্রদায়িকতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই পতাকা উড়ালে হিন্দু-মুসলিম বিভেদ প্রকোট রুপ ধারন করে।
তাছাড়া তিনি আরও বলেন যে এই পাকিস্তান আমাদের শত্রু দেশ। ক্রমাগত তারা ভারতের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। ভারতকে আক্রমণ করছে বিভিন্ন ভাবে। তাই তাদের দেশের সাথে সাদৃশ্যযুক্ত কোনো পতাকা আমাদের দেশে উড়ানো উচিৎ নয় বলে তিনি দাবি করেন। তিনি বলেন যে অনেকে ধর্মীয় বিশ্বাসের ফলে ইসলামিক ফ্ল্যাগের দোহাই দিয়ে মুসলিম লীগের পতাকাই উড়িয়ে ফেলেন। যার ফলে বিভাজনের ইতিহাসকে বর্তমান সমাজে টেনে আনা হচ্ছে। সুতরাং ভারতবর্ষে নিষিদ্ধ হওয়া উচিত এই ধরনের পতাকা। এই সব নানান দাবি তিনি সুপ্রিমকোর্টে পেশ করেন। বিচারপতি এ কে সিকরি ও অশোক ভূষণের ডিভিশন বেঞ্চ এই পুরো ব্যাপারটি শোনেন এবং এই ব্যাপারে কেন্দ্রের মতামত জানতে চেয়েছেন তারা। কেন্দ্রের মত থকলে ভারতবর্ষে খুব তাড়াতাড়ি এই ধরনের পতাকা বন্ধ হতে চলেছে বলে মনে করছেন অনেকে।
Video-
#অগ্নিপুত্র
Anandabazar
মুসলিম সমাজের একাংশের দাবি যে মুসলিম প্রধান এলাকায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কিংবা বাড়িতে এই ধরনের পতাকা দেখা যায়। এটা আসলে ইসলামিক ফ্ল্যাগ নামে পরিচিত। এই পতাকা কোনো ভাবেই পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে না। কিন্তু সিয়া ওয়াকফ বোর্ডের তরফে সৈয়দ ওয়াসিম রিজভি একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে বলেন যে, এই পতাকা সরাসরি পাকিস্তানের নয় এটা ঠিক কিন্তু এই পতাকার মিল রয়েছে মুসলিম লিগের পতাকার সাথে। আর এই মুসলিম লিগ পাকিস্তানের অন্তর্গত, তাই তার প্রশ্ন তাহলে এই পতাকা কেন ভারতে উড়ানো হবে? তিনি আরও বলেন যে এই পতাকা মুম্বাই সহ দেশের অনেক অংশেই উড়তে দেখা যায়। এই পতাকা সাম্প্রদায়িকতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই পতাকা উড়ালে হিন্দু-মুসলিম বিভেদ প্রকোট রুপ ধারন করে।
তাছাড়া তিনি আরও বলেন যে এই পাকিস্তান আমাদের শত্রু দেশ। ক্রমাগত তারা ভারতের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। ভারতকে আক্রমণ করছে বিভিন্ন ভাবে। তাই তাদের দেশের সাথে সাদৃশ্যযুক্ত কোনো পতাকা আমাদের দেশে উড়ানো উচিৎ নয় বলে তিনি দাবি করেন। তিনি বলেন যে অনেকে ধর্মীয় বিশ্বাসের ফলে ইসলামিক ফ্ল্যাগের দোহাই দিয়ে মুসলিম লীগের পতাকাই উড়িয়ে ফেলেন। যার ফলে বিভাজনের ইতিহাসকে বর্তমান সমাজে টেনে আনা হচ্ছে। সুতরাং ভারতবর্ষে নিষিদ্ধ হওয়া উচিত এই ধরনের পতাকা। এই সব নানান দাবি তিনি সুপ্রিমকোর্টে পেশ করেন। বিচারপতি এ কে সিকরি ও অশোক ভূষণের ডিভিশন বেঞ্চ এই পুরো ব্যাপারটি শোনেন এবং এই ব্যাপারে কেন্দ্রের মতামত জানতে চেয়েছেন তারা। কেন্দ্রের মত থকলে ভারতবর্ষে খুব তাড়াতাড়ি এই ধরনের পতাকা বন্ধ হতে চলেছে বলে মনে করছেন অনেকে।
Video-
#অগ্নিপুত্র
Anandabazar
Comments
Post a Comment