বিজেপি সরকার আনলো এমন এক আইন যেজন্য মৌলবাদীরা রেগে লাল !
কেন্দ্র সরকার তাদের লক্ষ্য পূরণের জন্য চাইছে যে তাদের কাছে যে সমস্ত বিতর্কিত এবং অনেকদিন ধরে আটকে থাকা বিল রয়েছে তা পাস করবার।তাই জন্য আজ মোদী সরকারের ক্যাবিনেটএর বৈঠক হয়।এই ক্যাবিনেট বৈঠকে তিন তালাকের বিধায়ক তৈরী নতুন বিলের মঞ্জুরি পান।এই বিল পরের সপ্তাহ থেকে চালু করা হবে শোনা যাচ্ছে। আরো পড়ুন ~ মুকলের জন্য রেগে মমতা !বেরিয়ে এলো কয়েক হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি তৃণমূলের বিরুদ্ধে!!
খবর অনুযায়ী ৩ তালাক দেওয়া ব্যাক্তির ৩ বছরের জেল পর্যন্ত হতে পারে।এই বিল সরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সভাপতি একটা মন্ত্রণালয় দলের দ্বারা তৈরী করা হয়েছে। আর এর প্রথম পর্বে মোদী সরকার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদন তিন তালাক বিরোধী বিল পাস করার জন্য মন্ত্রিসভার রাখে। মুসলিম মহিলা বিবাহ অধিকার রক্ষা' শীর্ষক বিলটিকে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট। এই বিলটি তিল তালাক বিরোধী বিল হিসেবে পরিচিত।
খবর অনুযায়ী ৩ তালাক দেওয়া ব্যাক্তির ৩ বছরের জেল পর্যন্ত হতে পারে।এই বিল সরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সভাপতি একটা মন্ত্রণালয় দলের দ্বারা তৈরী করা হয়েছে। আর এর প্রথম পর্বে মোদী সরকার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদন তিন তালাক বিরোধী বিল পাস করার জন্য মন্ত্রিসভার রাখে। মুসলিম মহিলা বিবাহ অধিকার রক্ষা' শীর্ষক বিলটিকে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট। এই বিলটি তিল তালাক বিরোধী বিল হিসেবে পরিচিত।
নয়া আইনে তিন তালাকের ক্ষেত্রে খোরপোষ দাবি করতে পারবেন মুসলিম মহিলারা। চলতি শীতকালীন অধিবেশনেই বিলটি সংসদে পাশ হয়ে যাবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। সংসদে পাশ হয়ে গেলেই তিল তালাক আইনের চোখে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে, এমনটাই খবর। সেক্ষেত্রে দোষ প্রমাণিত হলে তিন বছরের জেল হতে পারে অভিযুক্তের।বিবাহিত মুসলিম পুরুষদের মধ্যে 'তালাক' শব্দটি তিন বার উচ্চারণের মাধ্যমে তাত্ক্ষণিক বিবাহ বিচ্ছেদ ঘোষণা করার রীতি প্রচলিত। এটি হল তালাক-এ-বিদ্দাত। বিশ্বের বহু দেশে আইন করে এটি নিষিদ্ধ করা হলেও, ভারতে এই প্রথা প্রচলিত।অগাস্ট মাসে এই তালাক-এ-বিদ্দাতকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু তারপরেও হোয়াটসঅ্যাপে, এসএমএসের মাধ্যমে তালাক দেওয়ার অভিযোগ সামনে আসে। এরপরই আইন করে এই প্রথা নিষিদ্ধ করার জন্য কেন্দ্রকে সুপারিশ করে শীর্ষ আদালত।
Comments
Post a Comment