
দেশের আবার নির্বাচনের জন্য লড়াই এর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।পরের মাস গুলিতে হিমাচল প্রদেশ ও গুজরাটে নির্বাচন শুরু হবে ,এর থেকে বোঝাই যাচ্ছে দেশের দুটি বড় পার্টি নির্বাচনের প্রচারে নেমে পড়েছে।এমত অবস্থায় রাহুল গান্ধীও গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নেমে পড়েছে।শোনা যাচ্ছে রাহুল গান্ধী যেখানে যাচ্ছেন সেদিকেই মানুষের নজর যাচ্ছে।কিন্তু আপনি কি জানেন রাহুল গান্ধীর মধ্যে সবচেয়ে নজর দেওয়ার জিনিস কি?তাহলে আপনাদের জানিয়েদি রাহুল গান্ধীর সবচেয়ে নজর কাড়া বিষয় হলো উনার পিঠে ঝুলে থাকা একটি ব্যাগ।যেটার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে পড়েছে।নেতারা সাধারণত তাদের সুরক্ষার জন্য নিজেদের কাছে কিছু রাখে না কিন্ত রাহুল গান্ধীর এই বিশেষ বাগে এমন কি আছে কে জানে যার জন্য ব্যাগ টাকে তিনি নিজের থেকে দূরে রাখছেন না।শোনা যাচ্ছে রাহুল গান্ধী গুজরাটে এক সভার সময় এয়ারপোর্টে এই ব্যাগটি নিয়েছিলেন এবং তারপর থেকে তিনি যেখানেই গিয়েছেন ব্যাগটি নিজের সঙ্গ ছাড়া করেননি।এবং এই ব্যাপারটি এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব ভাইরাল হয়ে পড়েছে।নানাজন রাহুল গান্ধীর এই ব্যাগ নিয়ে নানান কথা বলছেন।কেউ বলছেন এটা তিনি নিজের সুরক্ষার জন্য রেখেছেন কেউ আবার বলছেন এইসব তার নাটকীয় ভঙ্গি।কিন্তু সূত্রের খবর অনুযায়ী ওই বাগে কিছু জামা কাপড় ও উনার নিত্য ব্যবহার্য জিনিস নিয়েছেন। যার মধ্যে উনার মোবাইল চার্জার এর মতো ব্যবহার্য জিনিসও আছে।আসলে এই বিষয়টাকে রাজনৈতিক এর সাথে জুড়ে দেখা হচ্ছে কারণ সামনে নির্বাচন।এর আগেও আমেরিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ওবামা এর মলে কেনাকাটা, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এর মেট্রোতে ভ্রমণের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল।
কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লার এক চাঞ্চল্যকর মন্তব্য যা সারা ভারতবাসীর দুঃখের..
জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ এক ন্যাশনাল কনফারেন্সে শনিবার এক দেশ বিরোধী বক্তব রাখলেন, তিনি বলেন যে পাকিস্তানের মালিকানাধীন কাশ্মীরি পাকিস্তানের অংশ, তার প্রতিবেশী দেশ হলো ভারত ও চীন, এমন বক্তব রাখার পর থেকেই রাজনৈতিক মহল এর সাথে সারা ভারত বাসীর চিন্তার বিসয় যে একজন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এমন বলতে পারেন কি করে , এখানেই শেষ নয় তার সাথে তিনি এও বলেন যদি ভারত সরকার শান্তি চায় তবে তাকে পাকিস্তানের সাথে কথা বলতে হবে,এবং এই সিদ্ধান্তে নিতে হবে,নরেন্দ্র মোদী সরকার দ্বারা নিযুক্ত দলিলের ভিক্তিতে মন্তব্য করার জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করলে এনসিপির মহাপরিচালক বলেন, আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারি না কারণ এটি দেশ বিরোধী বিসয়,সংলাপ বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয় কিন্তু আলোচনা কেবল সমাধান নয়। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এই সমস্যাটি রয়েছে। এর আগেও আবদুল্লাহ বলেন, তিনি কংগ্রেস সভানেত্রী ও দিনাশওয়ার শর্মা এবং কাশ্মীরের একমাত্র পথটি রাষ্ট্রের স্বায়ত্তশাসনের পুনর্নির্মাণের বিষয়ে তার কোন আশা নেই। এদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ বলেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশ্নের জবাবে মোদী সরকার যতদিন থাকবে ততদিন কাশ্মিরকে ভারতের সাথে থেকে কেউ আলাদা করতে পারবে না,
Comments
Post a Comment